Your Cart
:
Qty:
Qty:
অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম নয়, খেলনাতেই হোক বিকল্প

আজকালকার শিশুরা জন্ম থেকেই মোবাইল, ট্যাব আর টিভি’র মাঝে বেড়ে উঠছে। হাঁটতে শেখার আগেই তারা ইউটিউবে কার্টুন চালাতে শেখে। এটা হয়তো প্রযুক্তির যুগে স্বাভাবিক মনে হচ্ছে, কিন্তু অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম শিশুদের মানসিক, শারীরিক এবং সামাজিক বিকাশের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
স্ক্রিন টাইমের ক্ষতিকর প্রভাব কী কী?
🔻 মনোযোগের সমস্যা:
বেশি স্ক্রিন দেখলে শিশুর একটানা মনোযোগ ধরে রাখার ক্ষমতা কমে যায়।
🔻 ঘুমে ব্যাঘাত:
স্ক্রিন থেকে নির্গত আলো শিশুর ঘুমের স্বাভাবিক ছন্দ নষ্ট করে।
🔻 আবেগ নিয়ন্ত্রণে সমস্যা:
স্ক্রিন নির্ভর শিশুরা রাগ বা দুঃখ প্রকাশে দুর্বল হয় এবং বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ নিতে পারে না।
🔻 সামাজিক দক্ষতা হ্রাস:
বন্ধুদের সঙ্গে খেলা, গল্প করা বা মিলে-মিশে কাজ করার অভ্যাস গড়ে ওঠে না।
🎲 খেলনা হতে পারে বিকল্প, সমাধান ও সুস্থতার পথ
একটা বাচ্চা যখন খেলনায় ব্যস্ত থাকে, সে কেবল সময় কাটায় না—সে শিখে, চিন্তা করে, কল্পনা করে, তৈরি করে এবং আবিষ্কার করে।
✅ খেলনার মাধ্যমে কীভাবে স্ক্রিন টাইম কমানো যায়?
১. খেলার পরিবেশ তৈরি করুন:
ঘরে এমন একটা কোণ বানান যেখানে বিভিন্ন বয়স অনুযায়ী উপযোগী খেলনা থাকবে—লেগো, পাজল, রং-তুলির সেট, ব্লক, বা রোল-প্লে খেলনা।
২. সময় দিন ও অংশ নিন:
শিশুকে শুধু খেলনা দিয়েই দায়িত্ব শেষ নয়। আপনি পাশে থাকলে সে আরও উৎসাহ পায়।
৩. খেলা হোক দৈনিক রুটিনের অংশ:
খাবার, ঘুম, পড়াশোনার মতোই প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় রাখুন খেলনার জন্য। এতে স্ক্রিনের প্রতি আকর্ষণ কমবে।
৪. বাইরে খেলার সুযোগ দিন:
প্রকৃতির মাঝে খেলার কোনো বিকল্প নেই। এতে শরীরচর্চাও হয়, মনও ফুরফুরে থাকে।
🎯 মনে রাখবেন
স্ক্রিন নয়, সংযোগই শিশুর সবচেয়ে বড় চাহিদা।
আপনার একটু সময়, একটু মনোযোগ আর সঠিক খেলনার মাধ্যমে শিশুর শৈশব হতে পারে আরও রঙিন, আরও স্বাস্থ্যকর।
🧸 খেলাপড়া কীভাবে সাহায্য করতে পারে?
খেলাপড়ায় আমরা বিশ্বাস করি, শেখা হওয়া উচিত খেলতে খেলতে। তাই আমাদের প্রতিটি খেলনা এমনভাবে বাছাই করা, যা শিশুর বয়স, মনোভাব ও বিকাশের ধাপ অনুযায়ী উপযোগী।
📦 দেখতে পারেন আমাদের টয় কালেকশন—যেখানে কল্পনাশক্তি, নির্মাণ ও সৃজনশীলতায় ভরপুর মজার সব খেলনা রয়েছে!
#Khelapora #স্ক্রিনটাইম #ParentingTips #শিশুর_মানসিক_বিকাশ #শেখার_খেলনা #স্ক্রিন_বিকল্প #শিশুর_স্বাস্থ্য